নিজস্ব প্রতিবেদক: মোঃ জালাল উদ্দিন।
বাংলাদেশ কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশন, মৌলভীবাজার জেলা কর্তৃক আয়োজিত ‘কিশোরকণ্ঠ মেধা বৃত্তি পরীক্ষা-২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ০২ নভেম্বর ২০২৪ ইং, সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলায় স্কুল ও মাদরাসায় এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে জেলার ৫টি উপজেলায় বিভিন্ন স্কুল ও মাদরাসায় প্রতিযোগিতা পরীক্ষায় চতুর্থ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে পরীক্ষা দিয়েছেন।
জানা যায়, পরীক্ষায় শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ৭৫৭, কমলগঞ্জ উপজেলায় ১১৪৫, কুলাউড়া উপজেলায় ১৬৫৬, জুড়ী উপজেলায় ৯৩০, বড়লেখা উপজেলায় ১৭৬৯, ও অন্যান্য উপজেলা থেকে ৮০জন-সহ মোট ৬৩৩৭ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে পরীক্ষা দেন।
পরীক্ষা চলাকালীন অবস্থায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার কেন্দ্র পরিদর্শন করেন- কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জয়নাল আবেদীন, জুড়ী নয়াবাজার আহমদিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা লিয়াকত আলী খাঁন, বড়লেখা শাহবাজপুর স্কুল এন্ড কলেজের প্রিন্সিপাল মোঃ আব্দুল বাছিত, মৌলভীবাজার জামেয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা’র প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ আব্দুল হক, শ্রীমঙ্গল ভিক্টোরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অয়ন চৌধুরী, কমলগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ তাজউদ্দীন আহমেদ, জুড়ী গোয়ালবাড়ি আল-ফালাহ স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাওলানা লোকমান হোসেন, জুড়ী আল-ফালাহ স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল হাফেজ নাজমুল ইসলাম-সহ কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশনের জেলা পৃষ্ঠপোষক বড়লেখা উপজেলার কৃতি সন্তান মোঃ এমাদুল হক, জুড়ী উপজেলার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মাওলানা আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশনের সাবেক কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা ও বড়লেখা উপজেলার কৃতি সন্তান মাওলানা আমিনুল ইসলাম, কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা ও বর্তমান ইম্পেরিয়াল কলেজ মৌলভীবাজার এর প্রিন্সিপাল প্রফেসর মামুনুর রশীদ, কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার জেলার বর্তমান চেয়ারম্যান এইচ এম আলম হোসাইন, ভাইস চেয়ারম্যান এম নিজাম উদ্দিন, কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার শহর ও জেলা শাখার সাবেক চেয়ারম্যান হাফেজ তাজুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, এডভোকেট কামরুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, আব্দুস সামাদ, দৈনিক জনসংগ্রাম পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাংবাদিক মোঃ জালাল উদ্দিন-সহ প্রমুখ।
এবছরের মেধা বৃত্তি পরীক্ষায় আগত সকল মেহমান বৃন্দের একটি গবেষণায় দেখা গেছে এই বৃহৎ মেধা বৃত্তি পরীক্ষা থেকে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশের আশায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা ক্লাসের সবচেয়ে ভালো মানের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমেই রেজিষ্ট্রেশন করিয়েছে যার কারনে পরীক্ষা শেষে বিভিন্ন গণমাধ্যম শিক্ষার্থীদের অনুভূতি জানতে চাইলে শিক্ষার্থীরা খুবই আনন্দের সহিত ভালো হয়েছে বলে এবং তাদের মাঝে উৎসব মোহর পরিবেশ তৈরী হয়, পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের এই আনন্দ দেখে তাদের অবিভাবকদেরও আনন্দ করতে দেখা যায়।