রিমন চৌধুরী ডোমার
নীলফামারীতে ভিকটিমের পিতা মো:বেলাল হোসেন বিগত ১২/৩/২৪ইং তারিখে বিজ্ঞ নারী শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইবুন্যাল আদালত (২)নীলফামারীতে। নারী ও শিশু নিযার্তন দমন আইনে ২০০০ এর ৭/৯(১)৩০ ধারায় মামলা আনায়ন করেন। উক্ত মামলায় আসামী ১.মো.ময়নুল হেসেন ২.আবু ব্ক্কর সিদ্দিক কে আসামী করেন।
উক্ত মামলায় নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইবুন্যাল আদালত (২) নীলফামারী। মামলাটি তদন্ত এবং ভিকটিম মোছা.বৃষ্টি মনিকে উদ্ধার এর জন্য সিআইডি নীলফামারীকে নির্দেশ প্রদান করেন।সিআইডি নীলফামারী ভিকটিমকে বিগত ৪/৬/২৪ইং তারিখে বিজ্ঞ নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইবুন্যাল আদালত( ২)নীলফামারীতে সোপর্দ করেন ।
বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল আদালত (২) নীলফামারী। বিজ্ঞ বিচারক ২২ ধারায় জবান বন্দী গ্রহনের জন্য বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত ডোমার (৫)কে নির্দেশ দিলে।বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত ডোমার (৫)নীলফামারী বিজ্ঞ বিচারক মো.আশিকুর রহমান।ভিকটিম মোছা.বৃষ্টি মনির ২২ধারার জবান বন্দী গ্রহন করেন। জবান বন্দীতে ভিকটিম মোছা.বৃষ্টি মনি বলেন আসামী ময়নুল হোসেনের সাথে আমার প্রেমের সর্ম্পক ছিল ৬মাস। ২৭/২/২০২৪ইং তারিখে আমি সেচ্ছায় বাসা থেকে বের হয়ে যাই। ২৭/২/২০২৪ তারিখে মৌলভী দিয়ে বিয়ে করি। পরে ৯/৩/২০২৪ তারিখে কাজির মাধ্যমে রেজিস্ট্রি বিবাহ করি।তার পর থেকে আমার স্বামীর সাথে সংসার করছি। এখন আমি আমার বাবার জিম্মায় যেতে চাই।এই মামলাটি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।